Thomas Raja,legend of humanity

Image
Humanity of Thomas Many of us know a little bit about the dacoit Ratnakar.We also know that he wrote the great epic Ramayana. Let us know today about one of the modern  dacoit  Ratnakar of the country.  Even though he got involved in bad activities in his first life, later he changed himself completely due to his own conscience and today he is the absolute shelterman for thousands of people. Let's take a look at some of the biographies of our modern Ratnakar. The name of the person in the picture is Thomas Raja who was born in North Tamil Nadu, India. He got involved with the criminal world at a very young age.Snatching money,getting drunk and fighting with others were all his daily activities. He even stoled things from his own house for his needs.In addition to his parents, his neighbors were unhappy with his daily abuse.He was even expelled by his parents from his  own  home due to his bad activities. But after that he became more reckless as there was n...

Laughter Epidemic

Laughter Epidemic in 'Tanganika'

All over the world, we are all engaged in a war against a terrible enemy today. Starting from our country, almost every country in the world today, we are losing many precious lives every day while fighting an invisible enemy called covid-19 virus. There is nothing, so we forgot to smile. But we all know how effective a smile can be to heal our lives. Again, it is surprising to know that this smile has at one time taken the form of an epidemic in one part of the African continent. Today we will know that story.

The incident took place in 1962 in the village of Kashasha in Tanzania on the African continent. The epidemic was known in history as the "Tanganyika Laughter Epidemic." Tanzania's former name was Tanganyika. The incident started from a boarding school in the village. The first incident took place among the three students of the school started which could not be stopped. Gradually it spread among other students.

It was especially prevalent among students aged 12-16. The most surprising thing is that no other than the students had been infected with the disease. To prevent the disease, schools were closed for many months.The victims just smiled for 16 continious days.  After a long laugh, the sufferer faced some other problem. Many have symptoms such as loss of consciousness, shortness of breath or occasional crying. As a result of this disease, a group of researchers said that they had this problem due to excessive stress on the mind.

One of the reason disclosed so far for this disease was the high expectations of parents and teachers in the newly independent country.

Therefore, we must be very careful that the pressure of unreasonable expectations should not bring us some new problems.


Bengali Translation

পৃথিবী জুড়ে আমরা সকলেই আজ এক ভয়ানক শত্রুর বিরুদ্ধে যুদ্ধে সামিল হয়েছি।আমাদের দেশ থেকে শুরু করে বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশই আজ covid-19 ভাইরাস নামক এক অদেখা শত্রুর সঙ্গে লড়তে গিয়ে অনেক মূল্যবান প্রাণ আমরা প্রতিদিন হারিয়ে চলেছি।ফলে আমাদের মনে আজ আর সুখ-শান্তি কোনোটাই নেই ,তারফলে আমরা হাসতেও ভুলে গেছি।অথচ নির্মল হাসি আমাদের জীবনকে সুস্থ করতে কতটা কার্যকর ভূমিকা  পারে তা আমরা সকলেই জানি।আবার জেনে অবাক হতে হয় যে এই নির্মল হাসি এক সময়ে আফ্রিকার মহাদেশের এক প্রান্তে মহামারী আকার ধারণ করেছিল।যদিও তাতে কোনো প্রাণহানী হয় নি।সেই কাহিনীই আজ আমরা জানবো।  


ঘটনাটি ঘটে ১৯৬২ সালে আফ্রিকা মহাদেশের তানজানিয়ার কাশাশা নামক গ্রামে।এই মহামারী ইতিহাসে 'টাঙ্গানিকা লাফটার এপিডেমিক'  পরিচিত।তানজানিয়ার পূর্ব নাম ছিল টাঙ্গানিকা।ঘটনাটির সূত্রপাত হয় গ্রামেরই একটি বোর্ডিং স্কুল থেকে।স্কুলেরই তিন ছাত্রীর মধ্যে প্রথম অকারণে হাসির সূত্রপাত হয় যা কোনমতেই থামানো যাচ্ছিলো না।ক্রমে তা অন্য পড়ুয়াদের মধ্যে ছড়িয়ে পরে।  


বিশেষত ১২-১৮ বয়সী পড়ুয়াদের মধ্যেই  সংক্রমিত হয়।সবচেয়ে অবাক হওয়ার মতন বিষয় হলো যে এই পড়ুয়ার দল ছাড়া কিন্তু কেউ এই হাসি রোগে সংক্রমিত হলো না।রোগটি প্রতিরোধ করতে স্কুল  বন্ধ রাখতে হয়।আক্রান্তরা টানা ১৬ দিন শুধুই হাসতে থাকে।প্রায় ১৮ মাস এরকম চলতে থাকে।ক্রমশ তা পাশের কয়েকটি স্কুলেও ছড়িয়ে পরে।দীর্ঘদিন হাসার পর আক্রান্তদের আবার অন্য এক সমস্যা দেখা দেয়।অনেকের জ্ঞান হারানো,শ্বাসকষ্ট বা মাঝেমধ্যে কেঁদে ওঠা ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দেয়।এই রোগের  হিসাবে একদল গবেষক জানিয়েছেন যে মনের ওপর অত্যাধিক চাপের কারণেই তাদের এই সমস্যা দেখা দিয়েছিলো।


বিশেষ করে সদ্য স্বাধীনতা পাওয়া দেশটির অভিভাবক ও শিক্ষকদের ছাত্র-ছাত্রীদের উপর অনেক প্রত্যাশা বেড়ে যাওয়াতেই এই রোগের অন্যতম কারণ রূপে ধরা হয়।
অতএব আমাদের খুব সাবধান থাকতে হবে,অহেতুক প্রত্যাশার চাপ নতুন করে আমাদের আরও সমস্যা না এনে ফেলে।  




  




















 

  

Comments

Popular posts from this blog

Amazing Wedding dress

Interesting facts of 26th January

Interesting facts on Earth