Thomas Raja,legend of humanity

Image
Humanity of Thomas Many of us know a little bit about the dacoit Ratnakar.We also know that he wrote the great epic Ramayana. Let us know today about one of the modern  dacoit  Ratnakar of the country.  Even though he got involved in bad activities in his first life, later he changed himself completely due to his own conscience and today he is the absolute shelterman for thousands of people. Let's take a look at some of the biographies of our modern Ratnakar. The name of the person in the picture is Thomas Raja who was born in North Tamil Nadu, India. He got involved with the criminal world at a very young age.Snatching money,getting drunk and fighting with others were all his daily activities. He even stoled things from his own house for his needs.In addition to his parents, his neighbors were unhappy with his daily abuse.He was even expelled by his parents from his  own  home due to his bad activities. But after that he became more reckless as there was no restraint before him. G

Puzzle Tumbstone

বিনের স্মৃতিসৌধ ধাঁধা 

সম্প্রতি অনেকেরই নজরে একটি খবর হয়তো সামনে এসেছে।স্মৃতি সৌধের একটি ধাঁধার সমাধান করতে সময় লেগে গেছে প্রায় ৪০ বছর।মনে হয়তো প্রশ্ন হতে পারে কেন স্মৃতি সৌধের উপর এমন ধাঁধা রাখা হয়েছে এবং কি তার উদ্যেশ্য।পুরো ব্যাপারটা জানতে গেলে আমাদের একটু সময়কে পিছনে ফিরে দেখতে হবে


উপরের যে স্মৃতি সৌধটি আমরা দেখতে পাচ্ছি তা স্যামুয়েল বিন নামক এক কানাডাবাসী ভদ্রলোক তার দুই স্ত্রীর স্মৃতির উদ্দেশ্যে বানিয়েছিলেন।ভদ্রলোক প্রথম জীবনে চিকিৎসক রূপে পরিচিত হলেও পরবর্তী সময়ে তিনি এক যাজকের জীবন বেঁচে নেন।সম্ভবত দুই স্ত্রীকে অল্প সময়ের ব্যবধানে হারিয়ে সংসারের প্রতি তার উদাসীনতা তৈরী হয়।স্যামুয়েল প্রথমবার বিয়ে করেছিলেন হেনরিয়েটা নামক পেশায় মডেল এক মহিলাকে ১৮৬৫ সালে।যদিও ৭ মাসের মধ্যেই হেনরিয়েটা মারা যান।স্ত্রীকে কবর দেন ওন্টারিওর ক্রসহিল নামক এক জায়গায়।হেনরিয়েটার অন্ত্যেষ্টি কার্ডেও তিনি ধাঁধা মাধ্যমে সকলকে জানিয়ে দিয়েছিলেন কত বছর বয়সে হেনরিয়েটা মারা যান এবং কত দিন অসুস্থ থাকার পর তিনি মারা যান।    


এরপর স্যামুয়েল দ্বিতীয় বিয়ে করেন সুসেন ক্লেগকে এবং তাদের একটি কন্যা সন্তানও হয়।কিন্তু ১৮৬৭ সালে দ্বিতীয় স্ত্রীও মারা যান।পরপর দুটি ঘটনায় তিনি ভেঙে পড়েন।কিন্তু তিনি তার দুই স্ত্রীকে খুব ভালোবাসতেন।তাই তাদের মৃত্যুর পর তাদের স্মৃতি সৌধ পাশাপাশি গড়ে তোলেন।এরপর নিজের ভালোবাসাকে চিরস্মরণীয় করে তুলতে তিনি বিভিন্ন হরফে ২২৫ টি অক্ষরে ধাঁধা সাজিয়ে দেন।সেই ধাঁধার সমাধান করতে ৪০ লাগলো।১৯৭০ সালে ৯৪ বছরের এক বৃদ্ধা এর সমাধান করেন।তিনি এই ধাঁধার উত্তরে স্যামুয়েলের তার দুই স্ত্রীর প্রতি গভীর ভালোবাসার কথা উল্লেখ করেন তিনি তার দুই স্ত্রীর পরিচয় এই ধাঁধায় জানিয়েছেন।শুধু তাই নয় তিনি তার ধাঁধার মাধ্যমে ঈশ্বরকে এই বলে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তাকে এরকম দুই মহিলাকে স্ত্রীরূপে পাওয়ার জন্যে।এবং তিনি আশা করেছেন তাকেও যেন সেই অনন্তলোকে ঈশ্বর পুনরায় তার দুই স্ত্রীয়ের সঙ্গে দেখার সুযোগ করে দেবেন।  


আপনাদের ব্লগটি ভালো লাগলে কমেন্ট বক্সে লিখতে পারেন। 








Comments

Popular posts from this blog

Amazing Wedding dress

Extinct Custom in India

Interesting facts of 26th January